1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ অপরাহ্ন

বরিশালে প্রবাসীর পরিবারকে হেনস্তার অভিযোগ

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: করোনা আতঙ্কে ভুগছে বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্ব। এরই ধারাবাহিকতায় সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তাসহ দেশের প্রতিটি নাগরিক যখন করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ব্যস্ত ঠিক তখনি বরিশাল মেট্রোপলিটন বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে বিতর্ক। করোনাভাইরাসকে পুঁজি করে তিনি বরিশাল সদর উপজেলার চরকাউয়া ইউনিয়নের চরকাউয়া গ্রামের ফ্রান্স প্রবাসী সিদ্দিক রব খানের গোটা পরিবারকে হেনস্তা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার শাহাবুদ্দিন খান করোনাভাইরাস প্রতিরোধে দিনরাত এক করে দিয়েছেন। পাশাপাশি নাগরিকদের সচেতন করার লক্ষ্যে সকল পুলিশ সদস্যদের নির্দেশনা দিয়েছেন। সরকারের নির্দেশে নগরীর বেশিরভাগ দোকান বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এমনকি লঞ্চ, বাস, ট্রেন বন্ধসহ গণপরিবহন বর্জন করে ঘরে থাকার মত নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে সর্বাধিক চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এমনি সময় বন্দর থানার ওসির বিরুদ্ধে পাওয়া গেল ফ্রান্সে অবস্থানরত সিদ্দিক রব খানের বৃদ্ধ বাবাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হেনস্তা করে মোবাইল ফোন ভাংচুরের অভিযোগ। ওসির এমন কর্মকান্ডে আতংকে সময় পার করছে প্রবাসী সিদ্দিকের পরিবার। হয়ে আছেন একঘরে। সম্প্রতি লক্ষ করা গেছে, প্রতিটি এলাকায় বিদেশফেরত প্রবাসীদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশনা থাকলেও তারা সেটা অমান্য করে ঘোরাঘুরি করায় তাদের জরিমানা করা হচ্ছে। প্রবাসীর বৃদ্ধ বাবাসহ তার পরিবারের অভিযোগ, বন্দর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন স্রেফ মিথ্যা অভিযোগ এনে তাদেরকে বিভিন্নভাবে হেনস্তা করছেন। প্রবাসীর বৃদ্ধ বাবা আবদুর রব খান (৬৭) ও তার পরিবার এর প্রতিবাদ করতে চাইলে সকলকে বেঁধে থানায় নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে। এসময় প্রবাসীর বৃদ্ধ বাবার সাথে অসদাচারণ করা হয় বলেও অভিযোগ ওই পরিবারটির। তাদের অভিযোগ, ওসি থানার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ফ্রান্স প্রবাসী সিদ্দিক রব খানকে খুঁজতে তার মামা বাড়িতে গিয়ে তার মামির সাথেও খারাপ আচরণ করেছেন।

বর্তমানে ফ্রান্সে থাকা সিদ্দিক রব খান ফোনে বরিশাল ক্রাইম নিউজের কাছে অভিযোগ করে বলেন, আমি ফ্রান্সে থাকা সত্ত্বেও একটি কুচক্রি মহলের ইন্ধনে বন্দর থানা পুলিশ আমার বড়িতে গিয়ে বিভিন্ন সময় আমার বৃদ্ধ বাবাসহ পরিবারের কাছে আমার সন্ধান চায়। আমার পরিবারের প থেকে আমি ফ্রান্সে অবস্থান করার বিষয়টি জানানো হলেও পরিত্রাণ পাওয়া যায়নি। বিভিন্ন সময় আমার সন্ধান দেয়ার জন্য আমার পরিবারকে হয়রানি করা হয়। সর্বশেষ গত সোমবার (২৪ মার্চ) বন্দর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন আমার বাড়িতে যান এবং আমার সন্ধান চান। এসময় আমার বাবা আমার ফ্রান্সে থাকার বিষয়টি অবহিত করলে তিনি রেগে যান। তিনি আমার বাবার সাথে বাজে আচরণ করেন। এসময় ভিডিও ধারণ করার অভিযোগ এনে আমার অনার্স পড়ুয়া ভাগনির হাতে থাকা মোবাইলটি ছিনিয়ে নিয়ে আছাড় দিয়ে ভেঙে ফেলেন ওসি নিজেই। প্রবাসী সিদ্দিক অভিযোগ করে আরও বলেন, ওসি বিভিন্ন কৌশলে আমার বাবার কাছে টাকা চেয়েছিলেন। তাদের দাবি পূরণ না করার কারণেই মূলত মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে আমার বৃদ্ধ বাবাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হেনস্তা করা হয়। সোমবার দুপুরে ফোনে সিদ্দিক রব আরও জানান, তাকে খোঁজার মিথ্যে অজুহাতে তার মামা বাড়িতে গিয়ে হেনস্তা করা হয় তার মামিকেও।

ফ্রান্সে থাকা সিদ্দিক রব বলেন, এমনকি পুলিশ মামার বাসায় আমার অবস্থান করার কথা স্থানীয়দের কাছে বলে আসায় স্থানীয়রা আমার মামির পরিবারকে গ্রাম ছেড়ে যাওয়ার কথা বলছে। আমার মামি রাস্তায় বের হলে স্থানীয়রা তাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলে তাকে মেরে ফেলা উচিত, তা না হলে তার মাধ্যমে গ্রামে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়বে। তার সমাজে বসবাস করার কোন অধিকার নাকি নেই। এ ঘটনায় মামি আতংকিত হয়ে আমাদের বাড়িতে এসে অবস্থান নেন।

সিদ্দিক রব খান ফ্রান্সে বরিশাল বিভাগীয় সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

প্রবাসীর বৃদ্ধ বাবা আবদুর রব খান বরিশাল ক্রাইম নিউজের এই প্রতিবেদকের কাছে কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার ছেলে দেশে না থাকলেও তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে বন্দর থানার ওসি আনোয়ার আমার সাথে যে আচরণ করেছেন তা বলার ভাষা নেই। তিনি আমার সাথে খুব বাজে আচরণ করেছেন। এসময় আমার ভাইয়ের ছেলে এবং আমার জামাই প্রতিবাদ করলে আমিসহ তাদেরকে ধরে নিয়ে যাওয়ার হুমকিও দেন। তাদের অসদাচরণের ভিডিও ধারণের মিথ্যে অভিযোগে আমার নাতনীর হাত থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে আছাড় মেরে ভেঙে, সেই ভাঙা মোবাইলটিও নিয়ে যান ওসি। আবদুর রব খান আরও বলেন, সিদ্দিকের মামা বাড়িতে গিয়ে ওর মামিকে আমার ছেলের খোঁজ দেয়ার জন্য বিভিন্ন হুমকি দিয়ে আসেন ওসি। তিনি আরও বলেন, ওসি বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে আমার কাছে টাকা দাবি করেন। আমি সরাসরি জানিয়ে দিয়েছি, আমার ছেলেতো দেশে নেই আমি টাকা দিবো কেন।

এ বিষয়ে সিদ্দিক রব খানের ভুক্তভোগী মামি বরিশাল ক্রাইম নিউজকে জানান, আমার ভাগিনা ফ্রান্সে থাকার পরেও তার সন্ধানে বন্দর থানার ওসি আমার বাড়িতে যান। সিদ্দিক দেশে আসেনি জানালে আমাকে বিভিন্ন হুমকি প্রদান করেন তিনি। কিন্তু এসময় ওসি স্থানীয়দের কাছে বলেন, আমার ঘরে আমার বিদেশ ফেরত ভাগিনা পলাতক রয়েছে। এমন গুজব গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় এলাকার লোকজন আমাকে নিয়ে কটুক্তি করছে। এমনকি আমাকে মেরে ফেলা উচিত বলেও তারা মন্তব্য করে। আমাকে মেরে ফেলা না হলে নাকি গোটা এলাকায় করোনা ছড়িয়ে পড়বে। আমি এলাকার মানুষের এমন কথা সহ্য করতে না পেরে বাড়ি থেকে পালিয়ে সিদ্দিকের বাড়িতে অবস্থান করছি। এসব কথা বলে তিনি এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনার বিচার দাবি করেন।

এ বিষয়ে সিদ্দিক রব খানের অনার্স পড়ুয়া ভাগনি তার নানার সাথে বাজে আচরণের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, আমার নানার সাথে খুব বাজে আচরণ করেছেন ওসি। এসময় পরিবারের অন্য সদস্যরা কথা বলতে চাইলে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়া হয়। এসময় তার সাথে অন্য পুলিশ সদস্যরা থাকলেও তারা কোন কথা বলেননি। কিন্তু ওসি নিজেই আমার মোবাইলটি আছাড় দিয়ে ভেঙে ফেলেন। আবার ভাঙা মোবাইলটি নিয়েও যান। আমার বৃদ্ধ নানার সাথে বাজে আচরণ ও আমার মোবাইল ভাঙার বিচার চাই আমি। কেন মিথ্যে অভিযোগ এনে আমাদের হেনস্তা করা হলো বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অবশ্যই দেখবেন।

এ বিষয়ে স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি ক্ষোভ প্রকাশ করে এই প্রতিবেদককে জানান, বর্তমানে ফ্রান্সের যে অবস্থা তাতে সিদ্দিক অনেকটা আতংকে রয়েছেন। এ অবস্থায় দেশের বাহিরে বসে তার সন্ধান চেয়ে পুলিশ তার বাবাসহ পুরো পরিবারকে হেনস্তা করছে, এসব শুনে তার মনের কি অবস্থা তা সহজেই অনুমান করা যায়। তারা আরও বলেন, সিদ্দিকের বাবা খুব ভালো মানুষ, কিন্তু একটি মিথ্যা বিষয় নিয়ে পুলিশ তার পরিবারের সাথে যে আচরণ করেছে তাতে তারা সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছেন। এমন একটি পরিবারের সাথে পুলিশের এধরনের ন্যাক্কারজনক আচরণ করা ঠিক হয়নি।

এদিকে এমন ঘটনার নিন্দা জানিয়ে সিদ্দিকের চাচাতো ভাই কামরুল ইসলাম ও রেজাউল করীম রানা বলেন, পুলিশ নিরাপরাধ একজন বৃদ্ধের সাথে যে আচরণ করেছে সেটা খুবই অমানবিক। মিথ্যে অভিযোগে একজন নিরাপরাধ বৃদ্ধ ব্যক্তির সাথে এমন খারাপ আচরণ করতে পারেনা পুলিশ। তারা বলেন, এসময় আমরা সিদ্দিকের সাথে ওসিকে ভিডিও কলে সংযুক্ত হবার আহ্বান জানাই। কিন্তু এতে আরো প্তি হন ওসি আনোয়ার। তারা আরও বলেন, মূলত ওসি সাহেব কিছু টাকা চেয়েছিলেন, সেটা না পাওয়ার কারণেই হয়তো তিনি এমন বাজে আচরণ করেছেন। ওসি কত টাকা দাবী করেছিলেন জানতে চাইলে তারা বলেন, ৫০ হাজার টাকা চাওয়া হয়েছিলো। যদিও সেটা তাদের সাথে থাকা লোক মারফত বলানো হয়েছে।

এদিকে মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) বিকেল ৪টায় বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল সময় টিভিতে ফ্রান্সের প্যারিসে করোনার মহামারী নিয়ে প্রচারিত সংবাদে দেখা গেছে, সরকারের নির্দেশে নিজেদের গৃহবন্দি করে রেখেছেন সাধারণ ফরাসীরাসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরাও। এমন পরিস্থিতিতে দেশটির জনগণের পাশাপাশি প্রবাসী বাংলাদেশিরাও ভয় ও আতঙ্কে সময় পার করছেন গৃহবন্দি অবস্থায়। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে বন্দর থানার ওসি যে প্রবাসীর সন্ধানে বৃদ্ধ বাবাসহ পুরো পরিবারকে হেনস্তা করেছেন, সেই প্রবাসী সিদ্দিক রব খান নিজেই সময় টিভির ফ্রান্সের প্যারিস প্রতিনিধি লুৎফর রহমান বাবুর প্রতিবেদনটিতে প্রবাসী বাংলাদেশি হিসেবে গৃহবন্দি থেকে নিজেদের বর্তমান অবস্থা জানিয়ে সাক্ষাতকার দিয়েছেন। সময় টিভিতে দেয়া ওই সাক্ষাতকারে সিদ্দিক বলেন, ফ্রান্সে করোনার মহামারী এতটাই প্রকট যে, আমিসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা সবাই আতংকে আছি। এসময়টায় নিজ দেশে স্বজনদের সাথে থাকতে পারলে অনেকটা স্বস্তি পেতাম।

মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) ফ্রান্সের প্যারিসে করোনার মহামারী নিয়ে প্রবাসীদের অবস্থান জানাতে বাংলাদেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল সময় টিভিতে সিদ্দিকের কথা বলার দৃশ্য- ছবি সংগৃহীত
এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো: শাহাবুদ্দিন খান বরিশাল ক্রাইম নিউজের প্রতিবেদককে বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রবাসীদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে রয়েছে পুলিশ প্রশাসন। সেই অবস্থান থেকেই স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ওই প্রবাসীর সন্ধানে তার বাড়িতে গিয়েছিল। ওসির বিরুদ্ধে প্রবাসীর বৃদ্ধ বাবাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হেনস্তার অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, খারাপ আচরণ করার বিষয়টি আমার জানা নেই। আর খারাপ ব্যবহার কেনই বা করবেন। বরং প্রবাসীর বাবা পুলিশের সাথে খারাপ আচরণ করেছেন বলে আমি শুনেছি। তিনি আরও বলেন, পুলিশ ওই পরিবারের সদস্যদের ভিডিও কলের মাধ্যমে প্রবাসীর সাথে কথা বলাতে বললে তা দেয়া হয়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে নিরপেক্ষ কাউকে দিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।

যদিও সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বরিশাল মেট্রোপলিটন বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার তালুকদার বরিশাল ক্রাইম নিউজকে জানান, স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে ওই প্রবাসীর সন্ধানে বেশ কয়েকবার থানার অন্যান্য সদস্যদের পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু তার বাবাসহ পরিবারের কেউ তার সন্ধান দেননা-সত্য বলেননা। এ কারণে আমি নিজেই ওই প্রবাসীর বাড়িতে গিয়েছিলাম। কিন্তু তাদের সাথে কোন খারাপ আচরণ করিনি। বরং তার বাবা উল্টো আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করেছেন। টাকা চাওয়ার বিষয় এবং মোবাইল আছাড় দিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোন সত্যতা নেই বলেও জানান ওসি আনোয়ার তালুকদার। যদিও তিনি বলেন, প্রবাসীর বড়িতে গেলে তার স্বজনরা আমাকে ভিডিও কলের মাধ্যমে এক ব্যক্তির (ওই প্রবাসী) সাথে কথা বলিয়ে দেন। এসময় ওই ব্যক্তি ভিডিও কলের মাধ্যমে বলেন আমি ফ্রান্স থেকে বলছি। এর পরে আর কথা বলিনি। আর ওই ব্যক্তিওবা কে তাতো আমি চিনিনা।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তবে কেন ওসি আনোয়ার ওই প্রবাসীর সাথে ভিডিও কলে কথা বলার সুযোগ পেয়েও বিস্তারিত জানতে চাইলেন না? আবার ভিডিওর মাধ্যমে ওই প্রবাসীর অবস্থানরত জায়গার চারপাশের দৃশ্য দেখতে চাইলেন না কেন? কেনইবা তিনি পুলিশ কমিশনারের কাছে উল্টো মিথ্যে বললেন যে ভিডিও কলে কথা বলিয়ে দিতে বললে পরিবারের কেউ তাতে রাজি হননি?

এ বিষয়টি নিয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন এলাকার বাসিন্দাদের আস্থাভাজন এবং ভালোবাসার মানুষ পুলিশ কমিশনার মো: শাহাবুদ্দিন খান বিষয়টি সঠিক ভাবে তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেন বলে প্রতিবেদকের একান্ত বিশ্বাস এবং অনুরোধ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys