1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৩:১৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রজত জয়ন্তী পালন করবে ইউনেস্কোঃ নির্বাহী পর্ষদের সিদ্ধান্ত কুলাউড়ায় ম্যাজিস্ট্রেট দেখে ১০০ টাকার পেঁয়াজ ৫০ টাকায় বিক্রি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গ্রেপ্তার কুলাউড়ায় নতুন ইউএনও হিসেবে যোগদান করলেন মহিউদ্দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উদযাপন কুলাউড়ায় কুলাউড়া উপজেলা নির্বাচন ৮ মে ফ্রান্সে মাদারীপুর জেলা অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি ঘোষণা ফ্রান্সের গ্লোবাল জালালাবাদ এসোসিয়েশনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রাইজিং স্টার ক্রিকেট ক্লাব ফ্রান্সের বর্ষপূর্তি ও জার্সি উন্মোচন ফ্রান্সে প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

বৈদেশিক কর্মসংস্থানে বড় ধাক্কা

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

নিউজ ডেস্ক: করোনার বড় ধাক্কা এসেছে বৈদেশিক কর্মসংস্থানে। বাংলাদেশের বহু প্রবাসী শ্রমিক বিভিন্ন দেশে কর্তৃপক্ষের হাতে আটক রয়েছেন। দেশে বাড়তে থাকা করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে গত সোমবার কঠোর বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। ফলে বন্ধ রয়েছে সব ধরনের ফ্লাইট।

বিদেশে কর্মী পাঠানোর সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছর ১০ লাখ কর্মী পাঠানোর লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও গেছে মাত্র ২ লাখ ১৭ হাজার। ধাক্কা কাটিয়ে উঠে এ বছর শুরুটা মোটামুটি ভালোই হয়েছিল। কিন্তু নতুন করে সবকিছু অনিশ্চিত হয়ে গেল।

জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা আর ট্রাভেল এজেন্টদের সংগঠন আটাব বলছে, কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তে অন্তত ২৮ হাজার বিদেশগামী শ্রমিক দুর্ভোগে পড়বে এবং তাদের অনেকের জন্য চাকুরি হারানোর পরিস্থিতি তৈরি হবে।

এদিকে সরকারের সিদ্ধান্তে বিদেশি নিয়োগদাতারাও অবাক হয়েছেন। তারা জানিয়েছেন, তাদের দেশ থেকে কোনো বাধা নেই। তবে বাংলাদেশ থেকে কর্মী পাঠানো বন্ধ হয়ে গেলে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো ফের নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। আর এটি হলে আবার লম্বা সময়ের জন্য কর্মী পাঠানো বন্ধ হয়ে যাবে।

করোনার প্রভাবে গত বছর প্রায় সাত মাস বন্ধ ছিল বিদেশে যাওয়া। ওই সময় বিভিন্ন দেশ নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বাংলাদেশে থেকে কোনো কর্মী পাঠানো যায়নি। অভিবাসন খাতের বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, অন্য শিল্পের মতো অভিবাসন খাতকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এ খাত বিবেচনায় আসে না। এটি আন্তমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের ঘাটতি। এটিকে জরুরি খাতের আওতায় রেখে চালু রাখা যেতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys