1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সোমবার হাদিকে থাইল্যান্ডে নিতে চায় পরিবার তারেক রহমান দেশে ফিরছেন ২৫ ডিসেম্বর আয়েবা সভাপতি ড. জয়নুল আবেদিনের মৃত্যুতে মহাসচিব এনায়েত উল্লাহর শোক বাংলাদেশের প্রথম ‘সার্টিফায়েড ব্রডকাস্ট টেকনোলজিস্ট’ সালাউদ্দিন সেলিম এফবিসিসিআই–কে আধুনিকীকরণ: ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের পথে যাত্রা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিসরে তিনি একজন স্বপ্ন-অনুসন্ধিৎসু নারী ফ্রান্সে বিএনপি’রর প্রাথমিক সদস্য গ্রহণের জন্য আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সে সিলেটবাসীর ৮ দফা’র প্রতি সংহতি প্রকাশ ফ্রান্সে “আশা এবং আমার সংগ্রাম” গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ‘বাংলা প্রেস ক্লাব অব মিশিগান ইউএসএ’র নতুন কমিটি ঘোষণা

বাস থেকে ফেলে ছাত্র হত্যা: ৩ আসামির মৃত্যুদণ্ড

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : রবিবার, ১ নভেম্বর, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: হানিফ পরিবহনের চালক ও সহকারীদের হাতে নিহত চট্টগ্রামের ছেলে ও বেসরকারি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ছাত্র আলোচিত সাইদুর রহমান পায়েল হত্যা মামলার রায় আজ রোববার ঘোষণা করা হয়েছে। রায়ে অভিযুক্ত ৩ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি হচ্ছে- হানিফ পরিবহনের সুপারভাইজার জনি, চালক জামাল হোসেন ও তার সহকারী ফয়সাল হোসেন।

এর আগে ঘটনার প্রায় দুই বছর পর গত ৪ অক্টোবর যুক্তিতর্ক শেষে রোববার (০১ নভেম্বর) এই মামলার রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেন ঢাকা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। সেদিনই হত্যা মামলার তিন আসামির জামিন বাতিল করে আদালত তাদের কারাগারে পাঠায়।

২০১৮ সালের ২১ জুলাই রাতে দুই বন্ধু আকিবুর রহমান আদর ও মহিউদ্দিন শান্তর সঙ্গে হানিফ পরিবহনের একটি বাসে করে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার পথে রওনা হওয়ার পর নিখোঁজ হন সাইদুর রহমান পায়েল। কিন্তু ২৩ জুলাই মুন্সিগঞ্জ উপজেলার ভাটেরচর সেতুর নিচের খাল থেকে তার লাশ উদ্ধার করে গজারিয়া থানা পুলিশ। নিহত পায়েল চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহরের বাসিন্দা গোলাম মাওলার সন্তান ছিলেন। তাদের গ্রামের বাড়ী চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়।

পায়েলের লাশ উদ্ধারের পরদিন ২৪ জুলাই তার মামা গোলাম সরওয়ার্দী বিপ্লব বাদী হয়ে হানিফ পরিবহনের চালক, সহকারী ও সুপারভাইজারকে আসামি করে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপরপর হানিফ পরিবহনের ওই বাসের সুপারভাইজার জনিকে ঢাকার মতিঝিল এবং চালক জামাল হোসেন ও তার সহকারী ফয়সাল হোসেনকে আরামবাগ থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের মধ্যে জামাল হোসেন ও ফয়সাল হোসেন দুই ভাই। পায়েলকে খুন করার আদ্যপান্ত জানিয়ে এদের দুজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছে।

বাদিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার খান খালিদ আদনান বলেন, যুক্তি তর্কে অংশ নেয় উভয়পক্ষের আইনজীবী। করোনার মিথ্যা অজুহাত দিয়ে তারা বিচার বিলম্বিত করার চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু আদালত তাদের কোনো সুযোগ দেয়নি আর। গত ৪ অক্টোবর জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠিয়েছে তিন আসামিকে।

মামলার বাদি গোলাম সরওয়ার্দী বলেন, গত বছরের ২১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে হানিফ পরিবহনের ভালবো বাসে করে ঢাকা রওনা করে পায়েল। পরদিন ২২ জুলাই ভোরে সে রাস্তায় বাস থেকে প্রস্রাব করতে নামে। বাসে ওঠার সময় দরজার সাথে ধাক্কা লেগে আহত হয় পায়েল। ‘দায় এড়াতে’ চালক, সহকারী ও সুপারভাইজার মিলে আহত পায়েলের মুখ থেঁতলে দিয়ে নদীতে ফেলে দেন বলে অভিযোগ করেন। পায়েল হত্যা মামলায় গজারিয়া থানা পুলিশ বাসের সুপারভাইজার জনি, চালক জামাল হোসেন ও তার সহকারী ফয়সাল হোসেনকে আসামি করে গত ৩ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দেয়।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys