নিউজ ডেস্ক: করোনাভাইরাস চীনে উৎপত্তি হলেও এখন ভয়াবহ আকারে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। ইউরোপে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। আসলে যেকোন খারাপ জিনিস আসলে খুব দ্রুত ছড়ায়। সেজন্য সবাইকে সাবধান থাকতে হবে।
একমাত্র আল্লাহ-ই পারেন এর থেকে মুক্তি দিতে। আমাদের জগত সংসার এখন এসব নিষিদ্ধ জিনিসে ভরে গিয়েছে। যেগুলো নিষেধ আমরা সেসবেই যেন বেশি ঝুকে পড়ি, সেটা খাবারই হোক আর চলাফেরাই হোক। সেজন্য জীবন যাপনে হালাল জিনিস রাখুন প্রতিনিয়ত।
তবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ব্যক্তিগত সচেতনতার কোনো বিকল্প নেই. এগুলো শুনছি প্রতিয়ত তাই আপনাদেরও এই বিষয়গুলো জানিয়ে দিতে চাই্-
হাঁচি-কাশির মাধ্যমে রোগটি ছড়ায়। আক্রান্ত, সন্দেহজনক আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে না আসাই এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো প্রতিরোধ। নিজেকে নিরাপদ রাখতে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত যেকোনো ব্যক্তি থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন।
আক্রান্ত ব্যক্তি ও পরিচর্যাকারীর মুখে বিশেষ মাস্ক পরতে হবে। কখনোই নাক-মুখ না ঢেকে হাঁচি-কাশি দেবেন না। ব্যবহৃত টিস্যু বা রুমাল যথাযথ জায়গায় ফেলতে হবে।
বারবার সাবান-পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে। যেসব বস্তুতে অনেক মানুষের স্পর্শ লাগে, যেমন সিঁড়ির রেলিং, দরজার নব, পানির কল, কম্পিউটারের মাউস বা ফোন, গাড়ির বা রিকশার হাতল ইত্যাদি ধরলে সঙ্গে সঙ্গে হাত পরিষ্কার করতে হবে।
আপনি যদি অসুস্থ হয়ে থাকেন তাহলে মুখোশ পরুন, আর নিজে অসুস্থ না হলেও, অন্যের সংস্পর্শ এড়াতে মুখোশ পরুন।