1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘বাংলাদেশি স্টুডেন্টস ফোরাম ফ্রান্স’র নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা ফ্রান্সে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সিলেট সদর ৪নং খাদিমপাড়া ইউনিয়ন মানব কল্যাণ এসোসিয়েশন ফ্রান্সের কমিটি গঠন ফ্রান্সে কুলাউড়া উপজেলা ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে বনভোজন ও মিলন মেলা সম্পন্ন সাংবাদিকদের সুরক্ষার দাবিতে ইউরো-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের ৭ দফা প্রস্তাবনা ফ্রান্সে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি পরিবারের উদ্যোগে কানাডা বিএনপি’র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহিম আহমেদকে সংবর্ধনা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সে ফ্রান্সে শিশুতোষ ‘ইপিএস কমিউনিটি মেধা অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান সম্পন্ন অভিভাবক সমাবেশে শিক্ষার আলো ছড়াল বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ প্যারিসে ২৫তম ট্রপিক্যাল কার্নিভাল উদযাপন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে একগুচ্ছ পরামর্শ তাবিথ আউয়ালের

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১

নিউজ ডেস্ক: দ্রুত শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরাতে সরকারকে একগুচ্ছ পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়াল। তিনি বলেছেন, দেশের সব প্রতিষ্ঠান খোলা রেখে শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক। শুধু করোনার অজুহাতে অনির্দিষ্টকালের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকতে পারে না।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের গত নির্বাচনে বিএনপি দলীয় মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজেএ সব কথা বলেন।

তার পরমার্শগুলো হল- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দ্রুত খুলে দিতে সরকার ও বেসরারি শিক্ষক এবং এর সঙ্গে জড়িত সবাইকে টিকা দিতে হবে। এক্ষেত্রে বয়সের কোনো আওতা রাখা যাবে না। সরকারের তালিকার বাইরেও অনেক বেরসকারি এনজিও-ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে স্কুল পরিচালনা করে তাদের টিকার আওতায় আনতে হবে।
শিশুদের সংক্রমণের হার কম থাকায় ৫০ শতাংশের কম শিক্ষার্থীকে নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে সপ্তাহে ৩ দিন ক্লাস নেওয়া যেতে পারে। সব প্রতিষ্ঠানে মাস্ক, স্যানিটাইজার ও শরীরের তাপমাত্রা মাপার মেশিন থাকার বিষয়টি সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। সপ্তাহে অন্তত একদিন অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।

এর ফলে কেউ করোনা আক্রান্ত হলে তাকে দ্রুত চিকিৎসা করানো যাবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর শিক্ষার্থীদের মানসিক বিষণ্নতায় ভুগছে, পড়ালেখায় অনেক পিছিয়ে পড়েছে। এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে শিক্ষকদের দ্রুত প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

তাবিথ আউয়াল শিক্ষার মানোন্নয়নে সংস্কার চান। তিনি বলেন, জিডিপির আরও এক শতাংশ শিক্ষায় বিনিয়োগ করতে হবে। কিন্তু এর কোনো অর্থ অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যয় করা যাবে না।

তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনন্তকাল বন্ধ থাকতে পারে না। আমাদের সন্তানদের আমরা ক্লাসে ফিরিয়ে দিতে চায়। কারণ, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তারাই আগামীর ভবিষ্যৎ। তাদের প্রস্তুত করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কোনো বিকল্প নেই।

তাবিথ বলেন, টানা ১৭ মাস বন্ধ থাকার পরও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলেতে আগ্রহী নয় সরকার। এ জন্য সংক্রমণের উচ্চহারকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন তারা। অথচ গত বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি জন্য সংক্রমণ ছিল নিয়ন্ত্রণে। তখনও পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার কোনো উদ্যোগ নেয়নি। কিন্তু ওই সময় অফিস-আদালত, শপিংমলসহ সকল প্রতিষ্ঠান খোলা ছিল। চলেছে গণপরিবহনও।

তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশে এতো দীর্ঘ সময় ধরে বন্ধ রয়েছে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম। এতে আমাদের শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর তীব্র নেতিবাচক আঘাত পড়ছে। অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে। গ্রামাঞ্চলে বাল্য বিবাহ বেড়ে গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys