1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:০৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সোমবার হাদিকে থাইল্যান্ডে নিতে চায় পরিবার তারেক রহমান দেশে ফিরছেন ২৫ ডিসেম্বর আয়েবা সভাপতি ড. জয়নুল আবেদিনের মৃত্যুতে মহাসচিব এনায়েত উল্লাহর শোক বাংলাদেশের প্রথম ‘সার্টিফায়েড ব্রডকাস্ট টেকনোলজিস্ট’ সালাউদ্দিন সেলিম এফবিসিসিআই–কে আধুনিকীকরণ: ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের পথে যাত্রা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিসরে তিনি একজন স্বপ্ন-অনুসন্ধিৎসু নারী ফ্রান্সে বিএনপি’রর প্রাথমিক সদস্য গ্রহণের জন্য আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সে সিলেটবাসীর ৮ দফা’র প্রতি সংহতি প্রকাশ ফ্রান্সে “আশা এবং আমার সংগ্রাম” গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ‘বাংলা প্রেস ক্লাব অব মিশিগান ইউএসএ’র নতুন কমিটি ঘোষণা

সুপার সাইক্লোন হচ্ছে না ‘মোখা’

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩

নিউজ ডেস্ক: বাতাসের গতিবেগ কমে যাওয়ায় ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হচ্ছে না। এটি অতি প্রবল (ভেরি সিভিয়ার সাইক্লোন) ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।

আজ শনিবার সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঘূর্ণিঝড় নিয়ে এক সভা শেষে তিনি এ তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আগামীকাল রোববার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘‘মোখা’’। গত ৭ মে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি গতকাল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় রূপ নিয়েছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আজ সকাল ৬টায় কক্সবাজার উপকূল থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ছিল। পূর্বাভাসকৃত গতিপথ বজায় থাকলে এটি একটি প্রবল/অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আগামীকাল দুপুরের দিকে কক্সবাজার ও মিয়ানমার উপকূলের মাঝামাঝি দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। তবে ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগ এর আগে থেকেই উপকূলে প্রভাব বিস্তার করতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ও নির্দেশনায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় দৃঢ়তার সঙ্গে কাজ করছে। যথাযথ আইনি ও নীতিগত কাঠামো, উপযুক্ত পরিকল্পনা, প্রশিক্ষিত ও প্রস্তুত জনবল, যথেষ্ট মানবিক সহায়তা, নিবেদিতপ্রাণ স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর পাশাপাশি আগাম সতর্কতার কারণে বিগত সময়ের মতো আমরা এই ঘূর্ণিঝড়টিও সফলভাবে মোকাবিলায় আত্মবিশ্বাসী।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শুক্রবার রাত থেকেই কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলায় বিপদাপন্ন জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা শুরু হয়েছে। সবচেয়ে বিপদের সম্মুখীন সেন্টমার্টিন দ্বীপে অবস্থানরত মানুষের নিরাপত্তায় শুক্রবারই সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। সেখানে অবস্থানরত আনুমানিক ৮ হাজার ৫০০ মানুষকে সর্বোচ্চ জলোচ্ছ্বাস মাত্রার ওপরে সুপার সাইক্লোন মোকাবিলায় সক্ষম ৩৭টি অবকাঠামোয় নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys