1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৫:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রজত জয়ন্তী পালন করবে ইউনেস্কোঃ নির্বাহী পর্ষদের সিদ্ধান্ত কুলাউড়ায় ম্যাজিস্ট্রেট দেখে ১০০ টাকার পেঁয়াজ ৫০ টাকায় বিক্রি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গ্রেপ্তার কুলাউড়ায় নতুন ইউএনও হিসেবে যোগদান করলেন মহিউদ্দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উদযাপন কুলাউড়ায় কুলাউড়া উপজেলা নির্বাচন ৮ মে ফ্রান্সে মাদারীপুর জেলা অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি ঘোষণা ফ্রান্সের গ্লোবাল জালালাবাদ এসোসিয়েশনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রাইজিং স্টার ক্রিকেট ক্লাব ফ্রান্সের বর্ষপূর্তি ও জার্সি উন্মোচন ফ্রান্সে প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাবের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

পুরোনো স্মৃতি চারণ করলেন প্রতিমন্ত্রী পলকের স্ত্রী

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : রবিবার, ২১ মে, ২০২৩

নিউজ ডেস্ক: এক বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে অবাক কাণ্ড ঘটেছে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে।

শনিবার রাতে নিজের ফেসবুক পেজে এসব তথ্য জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রীর স্ত্রী। সেই সঙ্গে নিজেদের অতীতের কিছু মধুর স্মৃতিও শেয়ার করেছেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে আরিফা জেসমিন কনিকা লিখেছেন, ‘আজ সেনাকুঞ্জে একটা বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিলাম। মন্ত্রীর পূর্ব নির্ধারিত প্রোগ্রাম শেষ করে সেখানে পৌঁছতে রাত প্রায় ১০টা বেজে গিয়েছিল। গিয়ে দেখি সেনাকুঞ্জ অন্ধকার। বিয়ের কোনো লক্ষণই নাই। ভেন্যু ভুল হয়েছে ভেবে সেনা মালঞ্চে গেলাম। সেখানেও একই অবস্থা! শেষে পাত্রের কাছে ফোন দিয়ে জানা গেল বিয়ের তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। মন্ত্রীর গুগল ক্যালেন্ডারে তারিখটা আপডেট করা ছিল না।

এদিকে আমরা দাওয়াতে যাব বলে বাসায় আমাদের জন্য খাবার রাখতে নিষেধ করে দিয়েছি। অগত্যা ধানমন্ডি এলাকায় রেস্টুরেন্টের খোঁজে বের হলাম। রাত প্রায় ১১টা বেজে যাওয়ায় বেশিরভাগ রেস্টুরেন্টই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। শেষে আমরা ২৭নং রোডে বারবিকিউ টু নাইটে গেলাম। ছোট রেস্টুরেন্ট কিন্তু খাবার খুবই মজাদার ছিল।

খাওয়ার সময় মনে পড়ে গেল- ‘অনেক বছর আগে পলক তখন এলএলবি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় একটা ছোট বাসা নিয়ে থাকত। আমি শিক্ষকতা পেশায় ছিলাম। পাশাপাশি লেখাপড়া, সংসার চালিয়ে যাচ্ছিলাম। ছুটি পেলে ঢাকায় আসতাম ওর কাছে। একবার সে আমাকে বলল, তোমাকে একটা মজার খাবার খাওয়াব। আমার ভীষণ প্রিয়। আমি সুযোগ পেলেই গিয়ে খেয়ে আসি। আমাকে নিয়ে সে একটা রেস্টুরেন্টে গেল। ছোট রেস্টুরেন্ট হলেও দেখি সেখানে প্রচুর ভিড়। কেউ বসে খাচ্ছে, কেউ খাবার প্যাকেট করে নিয়ে যাচ্ছে। সেদিন আমরাও অনেক মজা করে খিচুড়ি খেয়েছিলাম।’

সেই দিনের কথা মনে করিয়ে দিতেই সে বলল যে তারও মনে আছে। সেদিন আমরা মজাদার খিচুড়ি খেয়েছিলাম মতিঝিলে মধুমতি সিনেমা হলের পাশে ঘরোয়া হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys