1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৭:০৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বিদেশে বসেই এনআইডি সংশোধনের সুযোগ চান প্রবাসীরা বিএফইউজের সম্মেলনে প্রবাসী সাংবাদিক আবু তাহির ও লুৎফর রহমান বাবু ফ্রান্স প্রবাসী কুমিল্লার জাকির হোসেনের জানাজা সম্পন্ন বেলজিয়ামে আবু জাফর রাজুকে সংবর্ধনা প্রদান ভৈরবে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২৪ প্যারিসের স্থায়ী শহীদ মিনারে প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের শ্রদ্ধা প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে প্যারিসে স্থায়ী শহীদ মিনারের উদ্বোধন ‘ফ্রান্স বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগ’ সফলভাবে সম্পন্ন কুলাউড়ার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি: আবু জাফর রাজু

করোনার ভ্যাকসিন আসছে অক্টোবরেই !

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: আগামী অক্টোবরের মধ্যেই করোনা ভ্যাকসিন সরবরাহ করা যাবে বলে আশাবাদী গবেষকরা।

মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ফাইজার ও জার্মান কোম্পানি বায়ো এন টেক সফল ভ্যাকসিন তৈরির ব্যাপারে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস দেখাচ্ছে। জার্মান জৈবপ্রযুক্তি সংস্থা বায়ো এন টেককে সহযোগী করে মেসেঞ্জার আরএনএ (এমআরএনএ) পদ্ধতিতে এ ভ্যাকসিন তৈরি করছে ফাইজার।

ফাইজারের সিইও অ্যালবার্ট বোরলা টাইম অনলাইনকে জানিয়েছেন, এর আগে কোনো সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে এমআরএনএ ভিত্তিক ভ্যাকসিন অনুমোদন পায়নি। চলতি মাসের শেষ দিকে বড় আকারে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। এতে বিশ্বের ১৫০টি স্থানে ৩০ হাজার মানুষকে ভ্যাকসিনটি দেয়া হবে। তারা আশা করছেন আগামী অক্টোবর মাস নাগাদ তাদের ভ্যাকসিনের জন্য ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাছ থেকে অনুমোদন পেয়ে যাবেন।

বায়ো এন টেক বলছে, তাদের ভ্যাকসিনের চূড়ান্ত ধাপ বা তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা এ মাসের শেষেই শুরু হচ্ছে। এ পরীক্ষায় ৩০ হাজার মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। এ পরীক্ষার ফল চলতি বছরের মধ্যেই জানা যাবে। এরপর প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্যাকসিনটির অনুমোদন চাওয়া হবে।

এদিকে অক্সফোর্ডের তৈরি ভ্যাকসিনের তৃতীয় ধাপের ফলাফল বা কার্যকারিতার বিষয়টি আগস্ট মাসের শেষ নাগাদ জানা যাবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্ট।

অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রধান নির্বাহী প্যাসকল সারিওট জানিয়েছেন, তাদের ভ্যাকসিন এক বছর পর্যন্ত কোভিড-১৯–এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে সক্ষম হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী আগস্ট বা সেপ্টেম্বরে এর ফল জানা যাবে। ভ্যাকসিনের ফলের জন্য অপেক্ষার পাশাপাশি ভ্যাকসিন উৎপাদন চলছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে অক্টোবরেই ভ্যাকসিন সরবরাহ শুরু করা যাবে।

প্রসঙ্গত নোভেল করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) ভ্যাকসিন আবিষ্কার নিয়ে গোটা বিশ্ব গলদঘর্ম হচ্ছে। বর্তমানে মোট ১৪৭টি ভ্যাকসিন ডেভেলপমেন্টের কাজ চলছে। এদের মধ্যে ১৮টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এবং বাকি ১২৯টি প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের পর্যায়ে আছে। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে মানুষের হাতে পৌঁছতে কমপক্ষে আরও ৮ মাস থেকে এক বছর সময় লাগবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys