1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্রান্সে শিশুতোষ ‘ইপিএস কমিউনিটি মেধা অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান সম্পন্ন অভিভাবক সমাবেশে শিক্ষার আলো ছড়াল বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ প্যারিসে ২৫তম ট্রপিক্যাল কার্নিভাল উদযাপন ফ্রান্সের চাহিদাসম্পন্ন পেশার জন্য দরকারি তথ্য সিভি জমার মধ্য দিয়ে ফ্রান্স বিএনপি নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে হতাশা প্রকাশ ভারতের রহস্যজনক মৃত্যু ‘কাটা লাগা’খ্যাত শেফালির আবারো ইরান হামলার হুমকি ট্রাম্পের! ষড়যন্ত্র আর নোংরামি আর যেসব অভিযোগ এনে ‘বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম’ ছাড়লেন উমামা প্যারিসে বর্ণিল আয়োজনে স্বরলিপি শিল্পী গোষ্ঠীর মনোমুগ্ধকর বৈশাখী মেলা

ফ্রান্সের সাপের বিষ মিলল ঢাকায়

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : শনিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২১

নিউজ ডেস্ক: ফ্রান্সে প্রক্রিয়াজাত করা ৮৫ কোটি (১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) টাকার সাপের বিষ জব্দসহ আন্তর্জাতিক সাপের বিষ চোরাচালান চক্রের পাঁচ সদস্যকে আটক করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)।

শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর রামপুরা নতুনবাগ ১ নং লোহার গেট এলাকার ঘ-১ নম্বর বাড়িতে অভিযান চালায় র‍্যাব-১২।

জব্দ হওয়া সাপের বিষ বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে পাচার হওয়ার কথা ছিল। আটকরা সাপের বিষের আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সদস্য হলেও তারা বাহক হিসেবে কাজ করছে বলে জানিয়েছে র‍্যাব-১২।

আটকরা হলেন- শফিকুল ইসলাম, জহিরুল হক, মজিবুর রহমান, দুলাল ও মোকলেসুর রহমান।

শুক্রবার বিকেলে অভিযানস্থলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাব-১২ উপ-অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ মশিউর রহমান।

তিনি বলেন, রাজধানীর রামপুরা নতুনবাগ ১ নং লোহার গেট এলাকার ঘ-১ নম্বর বাড়িতে সাপের বিষ হাতবদল হয়েছে বলে জানতে পারে র‍্যাব-১২। পরে র‍্যাব-১২ এর একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ১২ পাউন্ড সন্দেহজনক সাপের বিষ, ছয়টি টেস্টিং কিড, সিডি, একটি ম্যানুয়াল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া সাপের বিষের আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য প্রায় ১০ মিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশি টাকা বাজার মূল্য প্রায় ৮৫ কোটি টাকা।

তিনি বলেন, বিষের সঙ্গে পাওয়া ম্যানুয়াল দেখে বুঝা যায় এগুলো ফ্রান্সের প্রক্রিয়াজাত করা হয়েছে। এগুলো ফ্রান্স থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশ এসেছে। এগুলো লিকুইড ও ক্রিস্টাল অবস্থায় আমরা পেয়েছি। আটক চক্রের সদস্যরা মূলত বাহক হিসেবে কাজ করছে। এই বিষের গন্তব্য জানতে তদন্ত চলছে। এসব বিষের বিভিন্ন অবৈধ ব্যবহার রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। পাশাপাশি মাদক ও ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়।

এগুলো সাপের আসল বিষ কিনা বা কোনও পরীক্ষা করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা যেসব প্রমাণ পেয়েছি তাতে মনে হচ্ছে এগুলো সাপের বিষ। তবে আমরা সন্দেহজনক বিষ হিসেবে উল্লেখ করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys