1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:২৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্রান্সে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন সিলেট সদর ৪নং খাদিমপাড়া ইউনিয়ন মানব কল্যাণ এসোসিয়েশন ফ্রান্সের কমিটি গঠন ফ্রান্সে কুলাউড়া উপজেলা ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে বনভোজন ও মিলন মেলা সম্পন্ন সাংবাদিকদের সুরক্ষার দাবিতে ইউরো-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের ৭ দফা প্রস্তাবনা ফ্রান্সে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি পরিবারের উদ্যোগে কানাডা বিএনপি’র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহিম আহমেদকে সংবর্ধনা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সে ফ্রান্সে শিশুতোষ ‘ইপিএস কমিউনিটি মেধা অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান সম্পন্ন অভিভাবক সমাবেশে শিক্ষার আলো ছড়াল বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ প্যারিসে ২৫তম ট্রপিক্যাল কার্নিভাল উদযাপন ফ্রান্সের চাহিদাসম্পন্ন পেশার জন্য দরকারি তথ্য

ধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা, বিক্ষোভে উত্তাল আলজেরিয়া

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : শুক্রবার, ৯ অক্টোবর, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: এবার ধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে আলজেরিয়ায়। এ ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে এসেছে মানুষ। বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে দেশটির বিভিন্ন শহর। নারীর প্রতি সহিংসতা রুখতে অনেকগুলো শহরে চলছে এই বিক্ষোভ। খবর বিবিসির।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এ মাসের শুরুতে সাইমা সাদুউ নামে ১৯ বছরের এক তরুণী অপহরণের শিকার হন। ধর্ষণের পর তাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়।

রাজধানী আলজিয়ার্সের থেকে ৮০ কিলোমিটার পূর্বে থেনিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। একটি নির্জন পেট্রোল স্টেশন থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
আরব নিউজ জানায়, এ ঘটনার অভিযুক্ত রায়ান নামে এক তরুণকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সাইমাকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ স্বীকার করেছে সে। ২০১৬ সালেও তার বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ করেছিল ভুক্তভোগীর পরিবার।

এমন পরিস্থিতিতে আলজিয়ার্স, ওরানসহ একাধিক শহরের নারীরা রাস্তায় নেমে আসে। তাদের সঙ্গে যোগ দেন পুরুষরাও। বিক্ষোভে বাধা দিয়েছে বলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।

নারী সহিংসতার বিরুদ্ধে এ বিক্ষোভের প্রতীক হয়ে উঠেন সাইমা। তার নামে প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার প্রদর্শন এবং স্লোগান দিতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও হ্যাশট্যাগ দিয়ে ‘আই এম সাইমা’ প্রতিবাদ চালাচ্ছেন এক্টিভিস্টরা। নারী সহিংসতার জন্য তারা সরকারকে দায়ী করছেন।

আলজিয়ার্সে বিক্ষোভকারী এক নারী বলেন, ‘নির্যাতনের শিকার ভুক্তভোগীদের সুরক্ষা দেয় না সরকার। দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা আইনে থাকলেও বাস্তবতা হচ্ছে নির্যাতনকারীদের ক্ষমা করা দেয়ার জন্য বলে সরকার, সে ভাই, বাবা বা যেই হোক না কেন।’

তিনি বলেন, ‘নারীরা অভিযোগ করলে তার সমাধান বা রায় পাওয়ার জন্য তিন থেকে চার বছর অপেক্ষা করতে হয়। এটি কোনোভাবে মেনে যায় না।’

এদিকে ফেমিসাইড আলজেরিয়া নামে একটি সংগঠন জানায়, চলতি বছরে উত্তর আফ্রিকার দেশটিতে এখন পর্যন্ত সহিংসতার শিকার হয় ৩৮ জন নারী হত্যার শিকার হয়েছে। আগের বছরে এ সংখ্যা ছিল ৬০। তবে প্রতি বছর অনেক বেশি নারী সহিংসতার শিকার হয়, যেসব ঘটনা প্রকাশ্যে আসে না বা নথিভুক্ত হয় না।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys