1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্রান্সে শিশুতোষ ‘ইপিএস কমিউনিটি মেধা অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান সম্পন্ন অভিভাবক সমাবেশে শিক্ষার আলো ছড়াল বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ প্যারিসে ২৫তম ট্রপিক্যাল কার্নিভাল উদযাপন ফ্রান্সের চাহিদাসম্পন্ন পেশার জন্য দরকারি তথ্য সিভি জমার মধ্য দিয়ে ফ্রান্স বিএনপি নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে হতাশা প্রকাশ ভারতের রহস্যজনক মৃত্যু ‘কাটা লাগা’খ্যাত শেফালির আবারো ইরান হামলার হুমকি ট্রাম্পের! ষড়যন্ত্র আর নোংরামি আর যেসব অভিযোগ এনে ‘বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম’ ছাড়লেন উমামা প্যারিসে বর্ণিল আয়োজনে স্বরলিপি শিল্পী গোষ্ঠীর মনোমুগ্ধকর বৈশাখী মেলা

বিক্ষোভে সমর্থন ট্রাম্প কন্যার

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৪ জুন, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: পুলিশি নিপীড়নে জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুতে গোটা যুক্তরাষ্ট্র বিক্ষোভের অগ্নিগর্ভ ধারণ করেছে। ঠিক এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট পরিবারের একমাত্র সদস্য হিসেবে তাতে সমর্থন জানিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সর্বকনিষ্ঠ মেয়ে টিফ্যানি।

গত সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্টের চার্চে যাওয়ার পথ তৈরি করতে হোয়াইট হাউজের বাইরে বিক্ষোভকারীদের হটাতে কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছিল আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তার আগে এক বক্তব্যে বিক্ষোভ দমনে সেনা অভিযানের হুমকি দেন ট্রাম্প। পরে চার্চে গিয়ে বাইবেল হাতে ফটোসেশন করেন তিনি, যা ব্যাপক সমালোচিত হয়।

অনেকেই এই বিক্ষোভের গুরুত্ব বাবাকে বোঝাতে টিফ্যানির প্রতি আহ্বান জানায়। সেই ডাকে সাড়া দিলেন ট্রাম্পের দ্বিতীয় স্ত্রী মারলা ম্যাপলসের একমাত্র সন্তান। ২৬ বছর বয়সী টিফ্যানি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় তুলেছেন বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ব্ল্যাকআউটটুইসডে হ্যাশট্যাগে পোস্ট দিয়ে।

কালো স্ক্রিণের একটি ফটো পোস্ট করে টিফ্যানি ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারে লিখেছেন, ‘একা আমরা অল্প কিছু করতে পারি, কিন্তু একসঙ্গে অনেক কিছু করতে পারি- হেলেন কেলার।’ লেখা শেষে ব্ল্যাকআউট টুইসডে ও জাস্টিসফরজর্জফ্লয়েড হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেন তিনি।

তার মা মারলা ম্যাপলসও বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে একই ধরনের কালো ফটো পোস্ট করেন।

গত সোমবার মিনিয়াপোলিস পুলিশের নিপীড়নে মারা যান ফ্লয়েড। তার দুইদিন পর থেকে শুরু হয় বিক্ষোভ। যুক্তরাষ্ট্রের অধিকাংশ অঙ্গরাজ্যে কারফিউ জারি করেও বিক্ষোভ থামাতে পারছে না আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের হাতে কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডের পর জনগণের বিক্ষোভকে সমর্থন জানিয়ে বর্ণবাদের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন দেশটির সাবেক চার প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট। তারা হলেন- ডোনাল্ড ট্রাম্পের পূর্বসূরী বারাক হোসেন ওবামা,জর্জ ডব্লিউ বুশ,বিল ক্লিনটন ও জিমি কার্টার।

সব সীমাবদ্ধতাকে মোকাবেলা করে বর্ণবাদের বিরুদ্ধে জনগণকে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।পৃথক বক্তৃতা ও বিবৃতিতে তারা একথা বলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys