1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্রান্সে শিশুতোষ ‘ইপিএস কমিউনিটি মেধা অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান সম্পন্ন অভিভাবক সমাবেশে শিক্ষার আলো ছড়াল বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ প্যারিসে ২৫তম ট্রপিক্যাল কার্নিভাল উদযাপন ফ্রান্সের চাহিদাসম্পন্ন পেশার জন্য দরকারি তথ্য সিভি জমার মধ্য দিয়ে ফ্রান্স বিএনপি নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে হতাশা প্রকাশ ভারতের রহস্যজনক মৃত্যু ‘কাটা লাগা’খ্যাত শেফালির আবারো ইরান হামলার হুমকি ট্রাম্পের! ষড়যন্ত্র আর নোংরামি আর যেসব অভিযোগ এনে ‘বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম’ ছাড়লেন উমামা প্যারিসে বর্ণিল আয়োজনে স্বরলিপি শিল্পী গোষ্ঠীর মনোমুগ্ধকর বৈশাখী মেলা

সাবরিনার আরও রিমান্ড চায় পুলিশ

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: করোনাভাইরাস পরীক্ষা নিয়ে জেকেজি হেলথকেয়ারের জালিয়াতির মামলায় গ্রেপ্তার জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের চিকিৎসক (বরখাস্ত) সাবরিনা শারমিন হুসাইন ওরফে সাবরিনা আরিফ চৌধুরীকে দ্বিতীয় দফা রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করবে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

গত সোমবার ডা. সাবরিনাকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে ডা. সাবরিনার স্বামী ও জেকেজি হেলথ কেয়ারের প্রধান নির্বাহী আরিফুল হক চৌধুরীকে গত বুধবার ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

করোনা রিপোর্ট জালিয়াতির ঘটনায় তাদেরকে একাধিকবার মুখোমুখি করা হয়েছিল। জিজ্ঞাসাবাদে আরিফ চৌধুরী ও সাবরিনা পরস্পরকে দোষারোপ করে।

তদন্তের স্বার্থে সাবরিনাকে আরো জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন বলে মনে করছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তাই আগামীকাল শুক্রবার আবারো সাবরিনাকে রিমান্ডের জন্য আবেদন জানানো হবে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আব্দুল বাতেন জানান, সাবরিনার রিমান্ডের মেয়াদ বৃহস্পতিবার শেষ হচ্ছে। কিন্তুু তদন্তের প্রয়োজনে সাবরিনা ও আরিফকে আবারো মুখোমুখি জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন আছে। তাই ডা. সাবরিনার জন্য আবারো রিমান্ডের আবেদন করা হবে।

গত ২৩ জুন সাবরিনার স্বামী আরিফুল হক চৌধুরীসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আর সাবরিনাকে গ্রেপ্তার করা হয় গত রোববার। করোনা পরীক্ষার জন্য টাকা নিয়ে পরীক্ষা না করেই রিপোর্ট দেয়ার গুরুতর অভিযোগে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জেকেজি হেলথ কেয়ার থেকে এখন পর্যন্ত ২৭ হাজার রোগীকে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১ হাজার ৫৪০ জনের নমুনা আইইডিসিআর মাধ্যমে পরীক্ষা করানো হয়েছিল। বাকি ১৫ হাজার ৪৬০টি প্রতিবেদন তৈরি করা হয় জেকেজি কর্মীদের ল্যাপটপে। এভাবে জেকেজি হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় ৮ কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys