নিউজ ডেস্ক: ইরানে কুর্দি তরুণী মাসা আমিনির মৃত্যুকে ঘিরে শুরু হওয়া আন্দোলনে যোগ দেয় দেশটির হাইস্কুলের শিক্ষার্থীরাও। এ সময় অনেক শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়।
ইরানের শিক্ষামন্ত্রী ইউসুফ নুরি জানিয়েছেন, আটককৃত এসব শিক্ষার্থীদের ‘মানসিক কেন্দ্রে’ পাঠানো হয়েছে যেন তারা ‘অসামাজিক বৈশিষ্ট্যের’ না হয়ে যায়।
ইরানের শার্ক ডেইলিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইরানের শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, জেলে পাঠানোর বদলে শিক্ষার্থীদের মানসিক কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। যখন তারা সংশোধিত হবে তখন এসব শিক্ষার্থী স্কুলে ফিরে যাবে।
গণমাধ্যমটিকে শিক্ষামন্ত্রী ইউসুফ নুরি বলেছেন, জেলে কোনো শিক্ষার্থী নেই, যদি তাদের আটক করা হয়, তাদের মানসিক কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যেখানে বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। যখন এসব শিক্ষার্থী সংশোধিত হবে তারা স্কুলে ফিরে যেতে পারবে।
তাকে জিজ্ঞেস করা আন্দোলনে এখন পর্যন্ত কতজন শিক্ষার্থী আটক হয়েছেন? এ প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, খুব বেশি নেই। আমি নির্দিষ্ট সংখ্যা বলতে পারব না।
তিনি আরও বলেন, এমন পরিস্থিতিতে এমন মুহূর্তে, এসব শিক্ষার্থী অসামাজিক বৈশিষ্ট্যের হয়ে যেতে পারে, আমরা তাদের সংশোধন করতে চাই।
সূত্র: আল আরাবিয়া