1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:০৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সোমবার হাদিকে থাইল্যান্ডে নিতে চায় পরিবার তারেক রহমান দেশে ফিরছেন ২৫ ডিসেম্বর আয়েবা সভাপতি ড. জয়নুল আবেদিনের মৃত্যুতে মহাসচিব এনায়েত উল্লাহর শোক বাংলাদেশের প্রথম ‘সার্টিফায়েড ব্রডকাস্ট টেকনোলজিস্ট’ সালাউদ্দিন সেলিম এফবিসিসিআই–কে আধুনিকীকরণ: ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের পথে যাত্রা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিসরে তিনি একজন স্বপ্ন-অনুসন্ধিৎসু নারী ফ্রান্সে বিএনপি’রর প্রাথমিক সদস্য গ্রহণের জন্য আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সে সিলেটবাসীর ৮ দফা’র প্রতি সংহতি প্রকাশ ফ্রান্সে “আশা এবং আমার সংগ্রাম” গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ‘বাংলা প্রেস ক্লাব অব মিশিগান ইউএসএ’র নতুন কমিটি ঘোষণা

ফ্রান্সের সাপের বিষ মিলল ঢাকায়

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : শনিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২১

নিউজ ডেস্ক: ফ্রান্সে প্রক্রিয়াজাত করা ৮৫ কোটি (১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) টাকার সাপের বিষ জব্দসহ আন্তর্জাতিক সাপের বিষ চোরাচালান চক্রের পাঁচ সদস্যকে আটক করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)।

শুক্রবার (৮ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর রামপুরা নতুনবাগ ১ নং লোহার গেট এলাকার ঘ-১ নম্বর বাড়িতে অভিযান চালায় র‍্যাব-১২।

জব্দ হওয়া সাপের বিষ বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে পাচার হওয়ার কথা ছিল। আটকরা সাপের বিষের আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সদস্য হলেও তারা বাহক হিসেবে কাজ করছে বলে জানিয়েছে র‍্যাব-১২।

আটকরা হলেন- শফিকুল ইসলাম, জহিরুল হক, মজিবুর রহমান, দুলাল ও মোকলেসুর রহমান।

শুক্রবার বিকেলে অভিযানস্থলে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‍্যাব-১২ উপ-অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ মশিউর রহমান।

তিনি বলেন, রাজধানীর রামপুরা নতুনবাগ ১ নং লোহার গেট এলাকার ঘ-১ নম্বর বাড়িতে সাপের বিষ হাতবদল হয়েছে বলে জানতে পারে র‍্যাব-১২। পরে র‍্যাব-১২ এর একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ১২ পাউন্ড সন্দেহজনক সাপের বিষ, ছয়টি টেস্টিং কিড, সিডি, একটি ম্যানুয়াল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া সাপের বিষের আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য প্রায় ১০ মিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশি টাকা বাজার মূল্য প্রায় ৮৫ কোটি টাকা।

তিনি বলেন, বিষের সঙ্গে পাওয়া ম্যানুয়াল দেখে বুঝা যায় এগুলো ফ্রান্সের প্রক্রিয়াজাত করা হয়েছে। এগুলো ফ্রান্স থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশ এসেছে। এগুলো লিকুইড ও ক্রিস্টাল অবস্থায় আমরা পেয়েছি। আটক চক্রের সদস্যরা মূলত বাহক হিসেবে কাজ করছে। এই বিষের গন্তব্য জানতে তদন্ত চলছে। এসব বিষের বিভিন্ন অবৈধ ব্যবহার রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। পাশাপাশি মাদক ও ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়।

এগুলো সাপের আসল বিষ কিনা বা কোনও পরীক্ষা করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা যেসব প্রমাণ পেয়েছি তাতে মনে হচ্ছে এগুলো সাপের বিষ। তবে আমরা সন্দেহজনক বিষ হিসেবে উল্লেখ করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys