1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : তারেক রহমান শহীদদের রক্তের ঋণ শোধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিলেন তারেক রহমান সোমবার হাদিকে থাইল্যান্ডে নিতে চায় পরিবার তারেক রহমান দেশে ফিরছেন ২৫ ডিসেম্বর আয়েবা সভাপতি ড. জয়নুল আবেদিনের মৃত্যুতে মহাসচিব এনায়েত উল্লাহর শোক বাংলাদেশের প্রথম ‘সার্টিফায়েড ব্রডকাস্ট টেকনোলজিস্ট’ সালাউদ্দিন সেলিম এফবিসিসিআই–কে আধুনিকীকরণ: ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের পথে যাত্রা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিসরে তিনি একজন স্বপ্ন-অনুসন্ধিৎসু নারী ফ্রান্সে বিএনপি’রর প্রাথমিক সদস্য গ্রহণের জন্য আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সে সিলেটবাসীর ৮ দফা’র প্রতি সংহতি প্রকাশ

দেশে ৯৮ শতাংশ করোনা রোগীর দেহে ডেল্টা

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৫ আগস্ট, ২০২১

নিউজ ডেস্ক: দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৯৮ শতাংশ রোগীর দেহেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) এক গবেষণায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ এই ফলাফল তুলে ধরেন বলেন, চলতি বছরের ২৯ জুন থেকে ৩০ জুলাই পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত সারাদেশব্যাপী রোগীদের ওপর এই গবেষণা পরিচালিত হয়। গবেষণায় দেশের সব বিভাগের রিপ্রেজেন্টেটিভ স্যাম্পলিং করা হয়। গবেষণায় মোট ৩০০ কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীর ন্যাযোফ্যারিনজিয়াল সোয়াব স্যাম্পল থেকে নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সিংয়ের মাধ্যমে করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয়।

গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত কোভিড-১৯ আক্রান্তদের মধ্যে ৫৩ শতাংশ পুরুষ। তবে বিএসএমএমইউ’র গবেষণায় ৯ মাস থেকে শুরু করে ৯০ বছরের বয়স পর্যন্ত রোগী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এরমধ্যে ৩০-৩৯ বছর বয়সের রোগীদের সংখ্যা বেশি। যেহেতু কোনো বয়স সীমাকেই কোভিড-১৯ এর জন্য ইমিউন করছে না, সে হিসেবে শিশুদের মধ্যেও যে কোভিড সংক্রমণ ঝুঁকি নেই, তা বলা যাচ্ছে না।

গবেষণায় দেখা গেছে, কোভিড আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাদের কো-মরবিডিটি রয়েছে যেমন- ক্যান্সার, শ্বাসতন্ত্রের রোগ, ডায়াবেটিস তাদের মৃত্যুর সংখ্যা বেশি। পাশাপাশি ষাটোর্ধ্ব বয়সের রোগীদের দ্বিতীয়বার সংক্রমণ হলে সেক্ষেত্রে মৃত্যু ঝুঁকি বেশি পরিলক্ষিত হয়েছে। যদিও এ গবেষণায় টিকার কার্যকারিতার বিষয়টি চলমান রয়েছে।

করোনার জিনোম সিকোয়েন্সিং বিশ্লেষণ গবেষণায় প্রকাশিত তথ্য থেকে দেখা যায়, বাংলাদেশে গত ডিসেম্বরে ইউকে বা আলফা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা সংক্রমণ হার বেশি ছিল। পরে মার্চের রিপোর্ট অনুযায়ী সাউথ আফ্রিকান বা বেটা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা সংক্রমণ হার বেশি ছিল।

এদিকে গত এক মাসের ৩০০ স্যাম্পলের জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে দেখা যায় মোট সংক্রমণের প্রায় ৯৮ শতাংশ হচ্ছে ইন্ডিয়ান বা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। ১ শতাংশ হচ্ছে সাউথ আফ্রিকান বা বেটা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা সংক্রমণ। যদিও গবেষণার প্রথম ১৫ দিনে এই সংখ্যা ছিল ৩ শতাংশ। একজন রোগীর ক্ষেত্রে আমরা পেয়েছি মরিসাস ভ্যারিয়েন্ট অথবা নাইজেরিয়ান ভ্যারিয়েন্ট (তদন্তাধীন ভ্যারিয়েন্ট)।

শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, করোনা অনেক ক্ষেত্রে বহমান জীবন-যাপনের বাধা তৈরি করলেও জীবন থেমে নেই। অন্যান্য জেনেটিক্স রোগগুলোর ওপর গবেষণা কার্যক্রম অবিলম্বে শুরু করা হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশের নিজস্ব ডাটা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys