আগেকার সমাজ ব্যবস্থায় পুরুষই ছিল পরিবারের সকল সিদ্ধান্তের মালিক। তবে আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় এর অনেকটাই বদলে গেছে। বিশেষ করে পাশ্চাত্য সমাজে প্রেমের সম্পর্ক থেকে বৈবাহিক সম্পর্কে রূপ নেওয়া সম্পর্কগুলো দুজনেরই সিদ্ধান্ত নেওয়া ক্ষমতা থাকে সমান।
দাম্পত্য হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর একত্রে সংসারধর্ম পালন। পাশাপাশি থাকা, একে অপরের অনুভূতি বোঝা আর তাতে সাড়া দিতে পারার মধ্যেই রয়েছে সুখী দাম্পত্যের জিয়নকাঠি। সুখী দম্পতির চেহারা ঝকঝকে আয়নার মতো। তাতে দুঃখ-কষ্টক্লেশের ছায়া পড়ে না। নিমেষেই উধাও হয়ে যায়। সমঝোতাপূর্ণ আচরণ তাঁদের জীবনকে আনন্দময় ও সহজ-সাবলীল করে তোলে।
সম্পর্ক সুখের হতে হলে দুই পক্ষেরই সিদ্ধান্ত নেওয়া ক্ষমতা ও যোগ্যতা দুটোই থাকা উচিত। অন্যথায় একপক্ষ নিজেকে অবহেলিত মনে করবে। আর বৈবাহিক সম্পর্কের মান নির্ধারণে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা অনেক বড় ভূমিকা পালন করে।