1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সিলেট সদর ৪নং খাদিমপাড়া ইউনিয়ন মানব কল্যাণ এসোসিয়েশন ফ্রান্সের কমিটি গঠন ফ্রান্সে কুলাউড়া উপজেলা ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে বনভোজন ও মিলন মেলা সম্পন্ন সাংবাদিকদের সুরক্ষার দাবিতে ইউরো-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের ৭ দফা প্রস্তাবনা ফ্রান্সে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি পরিবারের উদ্যোগে কানাডা বিএনপি’র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহিম আহমেদকে সংবর্ধনা তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত ফ্রান্সে ফ্রান্সে শিশুতোষ ‘ইপিএস কমিউনিটি মেধা অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান সম্পন্ন অভিভাবক সমাবেশে শিক্ষার আলো ছড়াল বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ প্যারিসে ২৫তম ট্রপিক্যাল কার্নিভাল উদযাপন ফ্রান্সের চাহিদাসম্পন্ন পেশার জন্য দরকারি তথ্য সিভি জমার মধ্য দিয়ে ফ্রান্স বিএনপি নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে

ডলারের তীব্র সংকট

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১

নিউজ ডেস্ক: বাজারে ডলারের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় দাম আরও এক দফা বেড়েছে। আন্তঃব্যাংক লেনদেনে প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা দরে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে প্রতি ডলার বিক্রি করছে ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা দরে। আন্তঃব্যাংকে ডলারের দাম বাড়ায় বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতেও এর সঙ্গে সমন্বয় রেখে অন্যান্য সব বৈদেশিক মুদ্রার দাম বেড়েছে।

এক সপ্তাহ আগে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৫ টাকা ৭৫ পয়সা। এখন তা ৫ পয়সা বেড়ে ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে প্রতি ডলারের দাম ছিল ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। আলোচ্য সময়ে বেড়েছে ১ টাকা। শতকরা হিসাবে ১ দশমিক ১৮ শতাংশ বেড়েছে।

এদিকে ব্যাংকগুলোর ডলারের চাহিদা মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ১৮২ কোটি ২০ লাখ ডলার বাজারে ছেড়েছে। এর বিপরীতে কেন্দ ীয় ব্যাংক গড়ে ১৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বাজার থেকে তুলে নিয়েছে। এর পরও বাজারে ডলারের সংকট কাটছে না। এর বিপরীতে রিজার্ভের পরিমাণ কমছে। মঙ্গলবার তা কমে ৪ হাজার ৪৯৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত ৩১ অক্টোবর রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৬৫০ কোটি ডলার। আলোচ্য সময়ে কমেছে ১৫৫ কোটি ডলার। অপর দিকে করোনার কারণে এলসির দেনা স্থগিতের পরিমাণ গত অর্থবছর পর্যন্ত বেড়ে ২২০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। এসব দেনা এখন শোধ করতে হচ্ছে। বৈদেশিক ঋণের কিস্তিও শোধ করতে হচ্ছে। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে এলসি খোলার হার বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। এসব মিলে বৈদেশিক দেনা শোধের চাপ বেড়েছে।

এক দিকে দেনা পরিশোধের চাপ বেড়েছে, অন্য দিকে বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ কমেছে। চলতি অর্থবছরের অক্টোবর পর্যন্ত রপ্তানি আয় বেড়েছে ২৩ শতাংশ। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আমদানি ব্যয় বেড়েছে ৪৮ শতাংশ। গত অর্থবছরের জুলাই অক্টোবরে রেমিট্যান্স বেড়েছিল ৪৩ শতাংশ। একই সময়ে তা কমেছে সামান্য। ফলে বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এ কারণে ডলারের সংকট দেখা দিয়েছে।

ব্যাংকগুলোতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে নগদ ডলারের দাম। নগদ আকারে প্রতি ডলার এখন সর্বোচ্চ ৯০ টাকা ৫০ পয়সা দরে বিক্রি হচ্ছে। বেসরকারি খাতের মিডল্যান্ড ব্যাংক এই দরে বিক্রি করছে। এ ছাড়া সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ৯০ টাকা ২০ পয়সা, ব্যাংক আল ফালাহ ৯০ টাকা ১০ পয়সা দরে বিক্রি করছে। অন্য ব্যাংকগুলো ৮৭ টাকা থেকে ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা দরে বিক্রি করছে।

করোনার পর বিদেশ ভ্রমণের বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার কারণে বিভিন্ন কাজে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এ কারণে বেড়েছে নগদ ডলারের চাহিদা। যে কারণে এর দামও বেড়েছে বেশি।

এ ছাড়া ব্যাংকগুলোতে এলসি খোলার জন্য প্রতি ডলার গড়ে ৮৫ টাকা ৬৫ পয়সা থেকে ৮৫ টাকা ৯০ পয়সা দরে বিক্রি হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys