1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন

সাধারণ ছুটি শুধুমাত্র রেড জোনে

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : সোমবার, ১৫ জুন, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে শুধুমাত্র রেড জোনে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ইয়েলো ও গ্রিন জোনে অফিস সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে।

অফিস খোলা রাখা ও জনসাধারণের চলাচলে এই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৩০শে জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন সমন্বয় অধিশাখা থেকে আজ জারি করা সংশোধিত প্রজ্ঞাপনে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়।

এ ব্যাপারে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, গত ১৪ দিনে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হার বিবেচনায় যেসব এলাকা রেড জোনের মধ্যে পড়বে, শুধুমাত্র সেসব এলাকা সাধারণ ছুটির আওতায় থাকবে।

এর আগে রেড জোনের পাশাপাশি ইয়েলো জোনকেও সাধারণ ছুটির আওতায় আনা হয়েছিল। পরে সেটা তুলে নেয়া হয়।

এখন আপনার এলাকা রেড জোনের আওতাভুক্ত কিনা সেটা স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা মাইকিং কিংবা অন্য কোন উপায় প্রচার করে জানিয়ে দেবে।

সম্প্রতি সংক্রমণের সংখ্যার ভিত্তিতে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ ও নরসিংদি জেলার বেশ কিছু এলাকা লাল, হলুদ ও সবুজ এই তিনটি জোনে ভাগ করে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, মাঝারিটা হয় ইয়েলো আর যেসব এলাকায় সংক্রমণ নেই বা ছড়িয়ে ছিটিয়ে সংক্রমণ হয়েছে সেসব এলাকা থাকছে গ্রিন জোনের মধ্যে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা এবং এলাকাকে রেড, ইয়েলো, গ্রিন – এই তিন জোনে ভাগ করা হয়েছে
পূর্ব রাজাবাজার এলাকাকে মডেল ধরে খুব ছোট পরিসরে এই রেড জোন চিহ্নিত করা হবে বলে জানিয়েছেন জন প্রশাসন প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, “মিরপুর এলাকাকে রেড জোন করা মানে পুরো মিরপুর আটকে দেয়া হবে তা নয়। মিরপুরের ছোট একটি অংশ যেখানে সংক্রমণের হার বেশি, যেমন কয়েকটি ভবন বা ছোট একটি মহল্লাকে রেড জোনের আওতায় আনা হবে।”

সবশেষ সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৩০শে জুন পর্যন্ত রেড অঞ্চলের সব ধরণের অফিস এবং ওইসব অঞ্চলে বসবাসরত কর্মকর্তারা সাধারণ ছুটির আওতায় থাকবেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আগামী ১৬ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটিও এ নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত হবে।

হলুদ ও সবুজ অঞ্চলের অফিসগুলো নিজ ব্যবস্থাপনায় সীমিত পরিসরে খোলা থাকলেও সেসব অফিসে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এই নিষেধাজ্ঞা চলাকালে কেউ তার নিজস্ব কর্মস্থল ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে পারবেন না।

এছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ, অসুস্থ কর্মচারী এবং সন্তান সম্ভবা নারীদের কর্মস্থলে আসতে মানা করা হয়েছে। বিবিসি বাংলা

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys