1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:২৬ অপরাহ্ন

শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : শুক্রবার, ১০ এপ্রিল, ২০২০

নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে নিবিড় পরিচর্া কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে বের করা হয়েছে।

তবে তিনি এখনও হাসপাতাল ছাড়েননি। চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে আছেন।

করোনায় আক্রান্ত হয়ে রোববার থেকে জনসন লন্ডনের সেন্ট টমাস হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দফতর ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিট থেকে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাকে আইসিইউ থেকে স্থানান্তর করে হাসপাতালের ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। তিনি সেখানে থেকে সুস্থ হয়ে উঠার প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নেবেন।

১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের মুখপাত্র জানিয়েছেন, করোনায় মনোবল ভাঙেনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর।

তিনি জানিয়েছেন, জনসনের শারীরিক অবস্থা উন্নতি হচ্ছে এবং তিনি ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

এদিকে জনসনকে আইসিইউ থেকে বের করে আনার পর এক টুইট বার্তায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

ট্রাম্প লিখেছেন, খুব ভালো খবর। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে আইসিইউ থেকে বের করে আনা হয়েছে। সুস্থ হয়ে ওঠো বরিস।

এদিকে ব্রিটেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক বলেন, প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে আইসিইউ থেকে বের করে আনা খুব ভালো খবর এবং তিনি উন্নতির দিকে রয়েছেন।

ব্রিটেনের পররাষ্ট্র সচিব ডমিনিক রাব রয়টার্সকে জানান, ৫৫ বছর বয়সী এই ব্রিটিশ নেতাকে অক্সিজেন সাপোর্টে রাখা হয়েছিল কিন্তু ভেন্টিলেটরের প্রয়োজন হয়নি।

কোভিড-১৯ সংকট মোকাবেলায় জনসনের প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রব।

গত মাসে পরীক্ষায় জনসনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল। তারপর থেকে ডাউনিং স্ট্রিটের বাসভবনে আইসোলেশনে ছিলেন তিনি।

কিন্তু ১০ দিন পার হওয়ার পরও শরীরে জ্বর থাকায় পরীক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা দরকার বলে মনে করেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এখন পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে করোনাভাইরাসে ৭ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে এবং আক্রান্ত ৬০ হাজারের বেশি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys