1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সিভি জমার মধ্য দিয়ে ফ্রান্স বিএনপি নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে হতাশা প্রকাশ ভারতের রহস্যজনক মৃত্যু ‘কাটা লাগা’খ্যাত শেফালির আবারো ইরান হামলার হুমকি ট্রাম্পের! ষড়যন্ত্র আর নোংরামি আর যেসব অভিযোগ এনে ‘বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম’ ছাড়লেন উমামা প্যারিসে বর্ণিল আয়োজনে স্বরলিপি শিল্পী গোষ্ঠীর মনোমুগ্ধকর বৈশাখী মেলা ফ্রান্সে স্থায়ী হওয়ার দারুণ সুযোগ, দেখুন আবেদন প্রক্রিয়া ফ্রান্সের সিনেট ভবন পরিদর্শনে স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিদের দল ফ্রান্স বিএনপির আয়োজনে শহীদ জিয়ার ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন সাফ আয়োজিত প্যারিসে ৬ষ্ঠ বারের মতো বাণিজ্য মেলা ‘ঈদ বাজার ২০২৫’

রিজার্ভের টাকা কোথায় ব্যয় হয়েছে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : সোমবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২২

নিউজ ডেস্ক: রিজার্ভের টাকা ব্যয় নিয়ে সমালোচনার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রিজার্ভ কোন কোন খাতে ব্যয় হয়েছে সে বিষয়ে জানিয়েছেন।

তিনি বলেছেন, রিজার্ভের টাকা সবসময় খরচ হতে থাকে, এটা রোলিং করে। কিন্তু করোনার সময় আমদান, রপ্তানি, যোগাযোগ, যাতায়াত সবকিছু একরকম বন্ধ ছিল বলেই রিজার্ভ এতটা জমা পড়েছিল। কিন্তু করোনা শেষ হয়ে গেলে আমদানি-রপ্তানি এমনকি চাষবাষের জন্য মেশিনারিজ ক্রয়ে টাকা ব্যয় করতে হয়। করোনার ভ্যাকসিন ক্রয় এবং বিনামূল্যে টেস্ট করাসহ আনুসাঙ্গিক খাতেও অর্থ ব্যয় করতে হয়। এভাবেই এ টাকা ব্যবহার হয়েছে মানুষের কল্যাণে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) নবনির্বাচিত ৫৯ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের শপথবাক্য পাঠ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের মোট ৬২৩ জন সদস্যও শপথ নেন।

সরকার প্রধান বলেছেন, হঠাৎ একটা কথা এসেছে রিজার্ভের টাকা নাকি নাই, চুরি হয়ে গেছে। এই চুরি কীভাবে সম্ভব উল্লেখ করে বিএনপি আমল এবং বর্তমানের রিজার্ভের তুলনামূলক পরিসংখ্যান তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, রিজার্ভের টাকা খরচ হয়েছে মানুষের কল্যাণে, তাদের প্রয়োজন মেটাতে।

সরকার প্রধান বলেন, একুশ বছর পর ক্ষমতায় এসে তার সরকার রিজার্ভ পেয়েছিল প্রায় আড়াই বিলিয়ন ডলারের মত, যেটাকে বাড়িয়ে তার সরকার প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করে। আর ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে রিজার্ভ যেটা ৫ বিলিয়ন ডলার পেয়েছিল সেটাকে ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করে।

তিনি বলেন, করোনা যেতে পারেনি, শুরু হলো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, স্যাংশন এবং পাল্টা স্যাংশন। প্রতিটি পণ্যের দাম সারাবিশ্বে বেড়ে গেছে। চাল, গম, ভোজ্য ও জ্বালানি তেল এবং গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আন্তর্জাতিক বাজারে এর পরিবহণ খরচও বেড়ে গেছে। অতিরিক্ত দামে ক্রয় করতে হলেও আমরাতো দেশের মানুষকে কষ্ট দিতে পারিনা, যেখানে যত দামই লাগুক আমরা কিন্তু কিনে নিয়ে আসছি। মানুষকে দিচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, টিসিবি কার্ডের মাধ্যমে এক কোটি মানুষকে আমরা স্বল্পমূল্যে খাদ্য সরবরাহ করছি। ৫০ লাখ মানুষকে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল সরবরাহ করছি। যারা একেবারে অপারগ তাদেরকে বিনা পয়সায় খাবার দিচ্ছি। বিনামূল্যে ঘর তৈরি করে দিচ্ছি। সঙ্গে সঙ্গে তাদের জীবন জীবিকার ব্যবস্থা করছি। সেই সঙ্গে ৮ বিলিয়ন ডলার আমরা আলাদাভাবে বিনিয়োগ করেছি। আধুনিক বিমান ক্রয় করেছি। এটা আমাদের রিজার্ভের টাকা দিয়েই করেছি, অন্যের কাছ থেকে টাকা ধার নেইনি। কারণ সেখানে ধার নিলেও সেটাকা সুদসহ শোধ দিতে হত। সেই টাকা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বিমান নিয়েছে এবং ২ শতাংশ সুদে সেই টাকা আবার ফেরত দিচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys