1. ph.jayed@gmail.com : akothadesk42 :
  2. admin@amaderkatha24.com : kamader42 :
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ফ্রান্সে শিশুতোষ ‘ইপিএস কমিউনিটি মেধা অন্বেষণ’ অনুষ্ঠান সম্পন্ন অভিভাবক সমাবেশে শিক্ষার আলো ছড়াল বাংলাদেশ কমিউনিটি মসজিদ প্যারিসে ২৫তম ট্রপিক্যাল কার্নিভাল উদযাপন ফ্রান্সের চাহিদাসম্পন্ন পেশার জন্য দরকারি তথ্য সিভি জমার মধ্য দিয়ে ফ্রান্স বিএনপি নেতৃত্ব নির্বাচনের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে হতাশা প্রকাশ ভারতের রহস্যজনক মৃত্যু ‘কাটা লাগা’খ্যাত শেফালির আবারো ইরান হামলার হুমকি ট্রাম্পের! ষড়যন্ত্র আর নোংরামি আর যেসব অভিযোগ এনে ‘বৈষম্যবিরোধী প্ল্যাটফর্ম’ ছাড়লেন উমামা প্যারিসে বর্ণিল আয়োজনে স্বরলিপি শিল্পী গোষ্ঠীর মনোমুগ্ধকর বৈশাখী মেলা

জীবনে গোসল করে না যে জনগোষ্ঠীর মানুষ

আমাদের কথা ডেস্ক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২

নিউজ ডেস্ক: আফ্রিকার নাম শুনলেই চোখে ভাসে গভীর জঙ্গল আর নানা প্রজাতির প্রাণী। এই মহাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে লুকিয়ে রয়েছে আশ্চর্য সব জিনিস। আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণ প্রান্তে রয়েছে নামিবিয়া। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানে বিভিন্ন জনজাতিরও বাস করে।

নামিবিয়ার উত্তর প্রান্তে কুনেন অঞ্চলে বাস করে ওমুহিম্বা বা ওভাহিম্বা জনজাতি। এখানকার আদিবাসীরা অন্য জনজাতিদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখলেও নিজেরা আলাদা থাকতেই পছন্দ করেন। পশুপালন এবং চাষবাস করে দিনযাপন করেন তারা।

মহিলাদের কাজও বাঁধাধরা। শুধু মাত্র জ্বালানির কাঠ সংগ্রহ করে রান্নাবান্না করে দিন অতিবাহিত করেন তারা। পুরুষরা একাধিক বিয়ে করতে পারেন। এমনই নিয়ম রয়েছে তাদের। তবে, এক অদ্ভুত নিয়ম মেনে চলেন তারা যা শুনলে সত্যিই অবাক হতে হয়। এই জনজাতির সকলে সারা জীবনে এক বারও জল দিয়ে স্নান করেন না।

কেন এই অদ্ভুত নিয়ম? এটা কি কোনো প্রাচীন প্রথা? আদতে তা কিছুই নয়। এই জনজাতির মানুষ যে অঞ্চলে বাস করেন তার পুরোটাই মরুভূমি। ফলে, স্নানের জন্য জল পাওয়া কষ্টসাধ্য। তা হলে কী সারা জীবন তারা নোংরা অবস্থাতেই থাকেন? না। পরিচ্ছন্ন থাকার জন্য অন্য পন্থা অবলম্বন করেছেন তারা। জলের বদলে তারা ধূমস্নান (স্মোক বাথ) করে নিজেদের পরিষ্কার রাখেন।

ধূমস্নান করার আগে তারা নিজেদের শরীরে লাল মাটি মেখে রাখেন। তার পর একটি পাত্রে ডালপালার সঙ্গে কয়লা মিশিয়ে নেন। এই ক্ষেত্রে কমিফোরা গাছের ডাল এবং পাতাই বেছে নেন তারা। দক্ষিণ আফ্রিকার এই কমিফোরা গাছের পাতা থেকে সুগন্ধি বার হয়। তাই মিশ্রণ তৈরিতে কয়লার সঙ্গে এই গাছের অংশ মেশান।

তার পর শরীরে একটি কাপড় জড়িয়ে তারা এই ফুটন্ত পাত্রের সামনে বসে পড়েন। যত ক্ষণ না শরীর থেকে ঘাম পড়ছে তত ক্ষণ পর্যন্ত তাঁরা এই বিশেষ পদ্ধতিতে স্নান করেন। সূত্র: আনন্দবাজার

নিউজটি শেয়ার করুন

এই জাতীয় আরো খবর
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Maintained By Macrosys